শুক্রবার, ৩রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, রাত ৩:২৩

শিরোনাম :
কথা দিচ্ছি আপনাদের সেবায় আমি সর্বদা পাশে থাকবো : চেয়ারম্যান প্রার্থী এসএম জাকির হোসেন উপজেলার উন্নয়নে আপনাদের পাশে আমি সর্বদা রয়েছি -ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিন মোটরসাইকেল প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের ওপর হামলা, আহত-২ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়া কে এই জাকির হোসেন প্রচার-প্রচারণায় ভোটারদের মন জয় করছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম যারা আমার জন্য কাজ করেছে আমি তাদের রেখে কখনো পালিয়ে যাইনি-এসএম জাকির হোসেন রেমিটেন্স আহরণে রূপালী ব্যাংকের ২ দিন ব্যাপী ক্যাম্পেইন সম্পন্ন সদর উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষনা বরিশালের দুই উপজেলায় বৈধতা পেলেন ২৫ প্রার্থী ঝালকাঠিতে বেপরোয়া ট্রাক কেড়ে নিল ১৪ প্রাণ
নলছিটিতে সরকারি চাল মজুদ রাখায় যুবলীগ নেতাকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা

নলছিটিতে সরকারি চাল মজুদ রাখায় যুবলীগ নেতাকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা

dynamic-sidebar

নিজস্ব প্রতিবেদক : ঝালকাঠির নলছিটিতে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি ও ভিজিডি’র চাল অসত্য তথ্য দিয়ে সংগ্রহ ও মজুদ রাখার অপরাধে আব্দুর রহিম হাওলাদার নামে এক যুবলীগ নেতাকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

উপজেলার কুশঙ্গল গ্রামের আব্দুর রহিম হাওলাদার তার বাড়িতে সরকারি চাল মজুদ রেখেছেন এমন তথ্যের ভিত্তিতে শনিবার (২ মে) বিকেলে তার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে অভিযান চালিয়ে ৩০ কেজি ওজনের ৪ বস্তা চালসহ তাকে আটক করে প্রশাসন। পরে এ ঘটনায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাখাওয়াত হোসেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আব্দুর রহিম হাওলাদার ওই গ্রামের আ. বারেক হাওলাদারের ছেলে। সে কুশঙ্গল ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক বলে জানা গেছে।

নলছিটি উপজেলার সহকারি কমিশনার (ভূমি) মো. সাখাওয়াত হোসেন জানান, অসত্য তথ্য দিয়ে বিভিন্ন সময় সরকারি চাল সংগ্রহ করার কথা স্বীকার করলে আব্দুর রহিম হাওলাদারকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। জব্দকৃত চালগুলো উপকারভোগীদের মাঝে বিতরণের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, অসহায় ও দুঃস্থদের জন্য সরকারের ভিজিডি কার্ড স্থানীয় একজন জনপ্রতিনিধির সহযোগিতায় নিজের স্বজনদের নামে করেন আব্দুর রহিম। ওই কার্ড দেখিয়ে প্রতি মাসে সরকারি বরাদ্দের চাল উঠিয়ে নিতেন তিনি। সেই চালই তার ঘরে মজুদ ছিল।

স্থানীয়দের প্রশ্ন, অন্য নামে বরাদ্দ হওয়া চাল তিনি কিভাবে উঠালেন? আর ইউনিয়ন পরিষদে থাকা মাস্টাররোলে স্বাক্ষর/টিপসই কে দিলো? সঠিক কার্ডধারীদের চাল দিতে ইউনিয়নে ট্যাগ অফিসার থাকা সত্বেও এমন ঘটনা কিভাবে ঘটলো?
প্রশাসনের কাছে এ অনিয়মের বিষয়টি তদন্ত করে দোষীদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন তারা।

আমাদের ফেসবুক পাতা

© All rights reserved © 2018 DailykhoborBarisal24.com

Desing & Developed BY EngineerBD.Net